চোখ উঠার ড্রপ এর নাম
ছোট-বড় প্রায় সকলেরই চোখ ওঠে বা চোখে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। তাই আমাদের আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন চোখ উঠার লক্ষণ, চোখ উঠলে করণীয় কি, চোখ উঠলে কি কি খাওয়া যাবে না,চোখ উঠলে কতদিন থাকে, চোখ উঠার ড্রপ এর নাম এবং চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাক্তার খুলনা সম্পর্কে।
আমরা আজ এই আর্টিকেল আলোচনা করব চোখ উঠার ড্রপ এর নাম
চোখ উঠার লক্ষণ
১.চোখে সাদা অংশ লাল হয়ে যাওয়া।
২.চোখে চুলকানি হওয়া।
৩.চোখে জ্বালাপোড়া করা।
৪.চোখে ভিতরে খচখচ করা বা চোখের ভিতরে কিছু ঢুকেছে এমন অনুভূতি হওয়া।
৫.চোখ দিয়ে পানি পড়া।
৬.চোখের ভিতরে পুঁজ হওয়া।
৭.চোখের পাতা ফুলে যাওয়া।
৮.চোখে ব্যথা হওয়া।
৯.চোখের পাপড়ি একটার সাথে একটা লেগে যাওয়া।
১০.চোখে ঝাপসা দেখা।
চোখ উঠলে করণীয় কি
চোখ ওঠা একটি সংক্রামক ব্যাধি। এটি একটি মারাত্মক ছোঁয়াচে রোগ। পরিবারের একজনের দেখা দিলে অন্যদেরও ছড়ানো সম্ভাবনা থাকে। ঘরোয়া চিকিৎসা করলে চোখ ওঠা দ্রুত সারিয়ে তোলা যেতে পারে।
১.চোখ সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে।
২.নরম সুতি কাপড় গরম পানিতে ভিজিয়ে চোখ পরিষ্কার করতে হবে।
৩.গরম পানি বা ঠান্ডা পানির সেঁক দিতে হবে।
৪.চোখে চশমা ব্যবহার করতে হবে।
৫.খালি চোখে টিভি বা মোবাইল না দেখা।
৬.চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এবং সেই অনুযায়ী চোখের ড্রপ ব্যবহার করতে হবে।
৭.সব ধরনের এলার্জি জাতীয় খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
চোখ উঠলে কি কি খাওয়া যাবে না
চোখ উঠলে প্রথমত এলার্জি জাতীয় সব ধরনের খাবার পরিহার করতে হবে। এছাড়াও কিছু কিছু খাবার আছে যে খাবারগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। নিচে খাবার গুলোর তালিকা দেওয়া হলঃ
১.চোখ উঠলে সব ধরনের মাছ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
২.এলার্জি জাতীয় শাকসবজি যেমন- পুঁইশাক, বেগুন, লাউ, সিম, কচু শাক ইত্যাদি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
৩.চোখ উঠলে ডাল খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
৪.সব ধরনের চিনি যুক্ত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
৫.সব ধরনের ভাজাপোড়া খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
৬.সব ধরনের মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
৭.দুধের তৈরি খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
চোখ উঠলে উপরোক্ত খাবারগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ চোখ উঠলে উপরোক্ত খাবার গুলো খেলে চোখ ওঠার সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। এতে চোখের বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি দেখা দিতে পারে।
চোখ উঠলে কতদিন থাকে
চোখ উঠলে সাধারণত একসপ্তাহ সময় লাগে সেরে উঠে। তবে অনেকের ক্ষেত্রে এটা ১০ থেকে ১৫ দিন সময়ও লাগতে পারে।
চোখ উঠার ড্রপ এর নাম
চোখ উঠলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চোখের ড্রপ ব্যবহার করা উচিত। তবে নিচে কিছু চোখের ড্রপের নাম দেওয়া হল, যেটা চোখ উঠলে ব্যবহার করা যেতে পারে।
১.এন্টিবায়োটিক ড্রপ
২.আর্টিফিশিয়াল টিয়ার
৩.এন্টিহিস্টামিন ড্রপ
চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাক্তার খুলনা
সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান ডাঃ এম এ মালেক খান
এমবিবিএস, এফসিপিএস (চক্ষু)-খুলনা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, খুলনা।
চক্ষু বিশেষজ্ঞ
ডাক্তারের চেম্বার
- বাংলাদেশ আই হসপিটাল, খুলনা।
ডাক্তারের পরামর্শ ফি
- নতুন রোগী ৮০০ টাকা
- পুরাতন রোগী ৭০০ টাকা
ডাঃ মোঃ সালাহউদ্দীন রহমতুল্ল্যা
এমবিবিএস, ডিসিও, এফআইসিএস (আমেরিকা),ফেলো- শিশু চক্ষুরোগ ও ট্যারা চোখ (মাদ্রাজ)।
চক্ষু বিশেষজ্ঞ
ডাক্তারের চেম্বার
- খুলনা আই হসপিটাল এন্ড লেজার সেন্টার, খুলনা।
ডাক্তারের পরামর্শ ফি
- নতুন রোগী ৮০০ টাকা
- পুরাতন রোগী ৭০০ টাকা
ডাক্তারের চেম্বার
- খুলনা আই হসপিটাল এন্ড লেজার সেন্টার, খুলনা।
ডাক্তারের পরামর্শ ফি
- নতুন রোগী ৮০০ টাকা
- পুরাতন রোগী ৭০০ টাকা
ডাক্তারের চেম্বার
- অনুসন্ধান ডায়াগনস্টিক ও থাইরয়েড সেন্টার, খুলনা।
ডাক্তারের পরামর্শ ফি
- নতুন রোগী ৭০০ টাকা
- পুরাতন রোগী ৬০০ টাকা
ডাক্তারের চেম্বার
- খুলনা আই হসপিটাল এন্ড লেজার সেন্টার, খুলনা।
ডাক্তারের পরামর্শ ফি
- নতুন রোগী ৮০০ টাকা
- পুরাতন রোগী ৬০০ টাকা
ডাক্তারের চেম্বার
- খুলনা আই হসপিটাল এন্ড লেজার সেন্টার, খুলনা।
- খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, খুলনা।
ডাক্তারের পরামর্শ ফি
- নতুন রোগী ৮০০ টাকা
- পুরাতন রোগী ৬০০ টাকা
ডাক্তারের চেম্বার
- খুলনা আই হসপিটাল এন্ড লেজার সেন্টার, খুলনা।
ডাক্তারের পরামর্শ ফি
- নতুন রোগী ৮০০ টাকা
- পুরাতন রোগী ৬০০ টাকা
ডাক্তারের চেম্বার
- বাংলাদেশ আই হসপিটাল, খুলনা।
ডাক্তারের পরামর্শ ফি
- নতুন রোগী ৮০০ টাকা
- পুরাতন রোগী ৬০০ টাকা
Post a Comment
0Comments